এফিলিয়েট মেম্বার হওয়ার মাধ্যমে নিম্নে লিখিত সুবিধাগুলো পাওয়া যাবে।
নিজের সুবিধামত সময় অনুযায়ী কাজ করা যায়।
শুধুমাত্র একটি স্মার্ট ফোন থাকলে এফিলিয়েটের সম্পূর্ণ কাজ করে আয় করা যায়।
সহজে অফলাইন এবং অনলাইনের মাধ্যমে তথ্য শেয়ারের মাধ্যমে আয় করা যায়।
একবার রেফার করলে রেফারকৃত সদস্যের পুনরায় পণ্য কেনার মাধ্যমে বারবার ইনকাম করা যায়।
সহজে দ্রুততম সময়ে আয়ের সুবিধা।
নিজের আর্থিক সম্মৃদ্ধি নিশ্চিত করা।
নিজের এবং পরিবারের স্থায়ী আয়ের উপায় নিশ্চিত করা।
ট্রেনিং এর মাধ্যমে দক্ষ হয়ে ওঠার সুযোগ।
ঘরে বসে দেশি-বিদেশী ও মানসম্মত পণ্য মার্কেটিং করার সুবিধা।
কম খরচে এবং কম সময়ে দ্রুত পণ্য মার্কেটিং করার সুবিধা।
বেকারত্ব দূর করে ঘরে বসেই সাপোর্ট নিয়ে আয়ের সুবিধা।
সার্বক্ষণিক সাপোর্টের সুবিধা।
বিশেষকরে এফিলিয়েট মেম্বার হওয়ার মাধ্যমে চারভাবে আয়ের সুযোগ রয়েছে।
আয়গুলো হল:
এফিলিয়েট বোনাস
জেনারেশন বোনাস
রেংক রয়্যালিটি বোনাস
ইনসেনটিভ বোনাস
রি-পার্চেজ বোনাস
এফিলিয়েট বোনাস
এটি হল মূলত স্পনসর বোনাস, কোনো এফিলিয়েট মেম্বার তার এফিলিয়েট লিংকের মাধ্যমে যেকোন প্যাকেজে বা পণ্য বিক্রি করলে এই বোনাস পাবে। প্রত্যেক এফিলিয়েট মেম্বার প্রতি পণ্যে বা প্যাকেজে বর্তমানে ৪০ টাকা এফিলিয়েট বোনাস পাবে।
জেনারেশন বোনাস
এটি মূলত লেভেল বোনাস। প্রত্যেক এফিলিয়েট মেম্বার ১০ জেনারেশন পর্যন্ত এই বোনাস পাবে। প্রতি জেনারেশনে ৬ টাকা হরে এই বোনাস পাবেন।
রেংক রয়্যালিটি বোনাস
প্রত্যেক এফিলিয়েট মেম্বার থেকে যারা রেংক অর্জন করবে তাদের কোম্পানির প্রতি মাসের বিক্রি থেকে এই বোনাস দেওয়া হয়। যাকে একটি স্থায়ী আয় বলা যায়। কারন কোম্পানির যতদিন বিক্রি হবে ততদিন আয় হতেই থাকবে।
ইনসেনটিভ বোনাস
একজন এফিলিয়েট মেম্বার তার রেফারেল বা স্পনসর লিংকের মাধ্যমে ১০ জনকে স্পনসর করলেই সাথে সাথে ১০০ টাকা ইনসেনটিভ বোনাস হিসেবে পেয়ে যাবেন। অর্থাৎ প্রতি ১০ জনে ১০০ টাকা পাবে।
রি-পার্চেজ বোনাস
কোনো এফিলিয়েট মেম্বার সরাসরি যাদের স্পন্সর করবে, তারা পুনরায় যতবার ওয়েবসাইট থেকে যেকোন পণ্য ক্রয় করবে তার থেকে এফিলিয়েট বোনাস, জেনারেশন বোনাস, রেংক ইনসেন্টিভ বোনাস এবং রেংক রয়্যালিটি বোনাস পাবেন। অর্থাৎ, প্রথমবার রেফার করেই শুধু নয়, ভবিষ্যতের প্রতিটি রি-অর্ডার থেকেও নিয়মিত ইনকাম নিশ্চিত হবে।